অষ্টম শ্রেণী ভূগোল ওশিয়ানিয়া মহাদেশ প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর অষ্টম শ্রেণীর পরীক্ষায় Oceania Continent Question and Answer Class 8th PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি অষ্টম শ্রেণী ভূগোল ওশিয়ানিয়া মহাদেশ প্রশ্নোত্তর PDF.
নিচে Oceania Continent Question and Answer Class 8th PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। অষ্টম শ্রেণী ভূগোল ওশিয়ানিয়া মহাদেশ প্রশ্নোত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
অষ্টম শ্রেণী ভূগোল ওশিয়ানিয়া মহাদেশ প্রশ্নোত্তর | Oceania Continent Question and Answer Class 8th
১)কোন ইউরোপীয় নাবিক সর্বপ্রথম ম্যারিনাস দ্বীপের সন্ধান পান?
উঃফার্দিনান্দ ম্যাগেলান।
২)কোন ইউরোপীয় নাবিক সর্বপ্রথম অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, টোঙ্গা ও দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার করেন?
উঃ ডাচ নাবিক এবেল তাসমান, 1644 খ্রীঃ।
৩) ফোন ইউরোপীয় নাবিক সর্বপ্রথম অস্ট্রেলিয়ার পূর্ব উপকূল তথা সিডনি ও প্রশান্ত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপে পা রাখেন?
উঃ জেমস কুক।
৪)নিউজিল্যান্ডের আদিম অধিবাসীদের নাম কি?
উঃ মাওরি।
৫) অস্ট্রেলিয়ার আদিম অধিবাসীদের নাম কি?
উঃ অ্যাবরিজিন্যাল।
৬) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের অক্ষাংশ গত অবস্থান লেখ।
উঃ উত্তরে 15° উঃ অক্ষাংশ থেকে দক্ষিনে 47° দঃ অক্ষাংশ।
৭)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের দ্রাঘিমাংশগত অবস্থান লেখ।
উঃ পশ্চিমে 114° পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে পূর্বে 134° পশ্চিম দ্রাঘিমা।
৮)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের সীমানা লেখ।
উঃওশিয়ানিয়া মহাদেশ উত্তরে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের উত্তর সীমা থেকে দক্ষিণে নিউজিল্যান্ডের দক্ষিণ সীমা এবং পশ্চিমে অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিম সীমা থেকে পূর্বে গ্যাম্বিয়ার দ্বীপপুঞ্জ পর্যন্ত বিস্তৃত।
৯)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম কি?
উঃ পাপুয়া নিউগিনির মাউন্ট উইলহেম।
১০)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ মাউন্ট উইলহেমের উচ্চতা কত?
উঃ 4509 মি।
১১) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম কি?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার মারে ডার্লিং নদী।
১২)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের দীর্ঘতম নদী মারে ডার্লিং নদীর দৈর্ঘ্য কত?
উঃ 3375 কিমি।
১৩)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের সার্বভৌম দেশের সংখ্যা কয়টি?
উঃ 14 টি।
১৪)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের নির্ভরশীল অঞ্চলের সংখ্যা কয়টি?
উঃ21 টি।
১৫) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের বৃহত্তম দেশের নাম কি?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
১৬) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ক্ষুদ্রতম দেশের নাম কি?
উঃ নাউরু।
১৭) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের জনসংখ্যা কত?
উঃ 3,51,62,670 জন (2011 খ্রীঃ)।
১৮) ওশিয়ানিয়া মহাদেশে মোট কতগুলি ভাষা প্রচলিত আছে?
উঃ 28 টি।
১৯)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কয়েকটি প্রধান প্রধান শহরের নাম লেখ।
উঃ অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরা, সিডনি, মেলবোর্ন, পারথ্, অ্যাডিলেড, হোবার্ট; নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড, ওয়েলিংটন এবং পাপুয়া নিউগিনির পোর্ট মোরেসবি।
২০)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দেশের নাম লেখ।
উঃ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড।
২১) অস্ট্রেলিয়ার রাজধানীর নাম কি?
উঃ ক্যানবেরা।
২২) নিউজিল্যান্ডের রাজধানীর নাম কি?
উঃ ওয়েলিংটন।
২৩) কোন মহাদেশকে দ্বীপ মহাদেশ বলা হয়?
উঃ ওশিয়ানিয়া।
২৪) ওশিয়ানিয়া মহাদেশকে কয়টি আঞ্চলিক বিভাগে বিভক্ত করা হয় ও কি কি?
উঃচার ভাগে।যথা-অস্ট্রেলেশিয়া, মেলানেশিয়া, মাইক্রোনেশিয়া ও পলিনেশিয়া।
২৫) অস্ট্রেলেশিয়া শব্দের অর্থ কি?
উঃ দক্ষিণের দেশ।
২৬)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন দেশ নিয়ে অস্ট্রেলিয়া গঠিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড।
২৭) মেলানেশিয়া নামকরণের কারণ কি?
উঃ অধিবাসীদের শরীরে মেলানিনের আধিক্যের জন্য মেলানেশিয়া নামকরণ হয়েছে।
২৮)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন অঞ্চল নিয়ে মেলানেশিয়া গঠিত?
উঃ নিউগিনি, সলোমন, ফিজি, নরফোক, নিউ ক্যালিডোনিয়া, নিউ হেব্রিডিজ প্রভৃতি।
২৯)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন দ্বীপ নিয়ে মাইক্রোনেশিয়া গঠিত?
উঃ গুয়াম, মার্শাল, নাউরু, কিরিবাটি ইত্যাদ।
৩০)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন দ্বীপ নিয়ে পলিনেশিয়া গঠিত?
উঃ হাওয়াই, সামোয়া, টোঙ্গা, কুক, ইস্টার, পিটকেয়ার্ন, তাহিতি ইত্যাদি।
৩১)ভূ-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য অনুসারে অস্ট্রেলিয়াকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় ও কি কি?
উঃচার ভাগে, যথা-পূর্বের উচ্চভূমি, পশ্চিমের মালভূমি, মধ্যভাগের সমভূমি ও উপকূলের সমভূমি।
৩২)অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থিত প্রাচীন ভঙ্গিল পর্বত শ্রেণীটির নাম কি?
উঃ গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ।
৩৩)গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ কোন কোন নামে পরিচিত?
উঃ ডার্লিং ডাউন্স, অস্ট্রেলিয়ান আল্পস, ব্লু রেঞ্জ, নিউ ইংল্যান্ড রেঞ্জ, লিভার পুল রেঞ্জ।
৩৪) অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম কি?
উঃ নিউ ইংল্যান্ড রেঞ্জের মাউন্ট কোসিয়াস্কো (2226 মিঃ)।
৩৫)অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের গড় উচ্চতা কত?
উঃ প্রায় 200-500 মিটার।
৩৬)অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের শিলা গুলি ভারতের কোন মালভূমির অনুরূপ?
উঃ দাক্ষিণাত্য মালভূমি।
৩৭)গ্রেট ভিক্টোরিয়া মরুভূমি কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
৩৮)গিবসন মরুভূমি কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
৩৯)গ্রেটস্যান্ডি মরুভূমি কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
৪০) আয়াক রক কোন দেশের একটি বিখ্যাত দর্শনীয় বস্তু?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
৪১)আয়াক রক কী?
উঃআয়াক রক হলো অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলে অবস্থিত একটি লাল রঙের বেলে পাথর। সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত-দিনের বিভিন্ন সময় এর রং পরিবর্তন হয়। কখনো এটাকে লালচে বাদামী, কখনো হলদে এবং কখনো বা হালকা বেগুনি দেখতে লাগে।
৪২)অস্ট্রেলিয়ার মধ্যভাগের সমভূমি কোথায় অবস্থিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার পূর্বে গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ ও পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চলের মাঝে মধ্যভাগের সমভূমি অবস্থিত।
৪৩)অস্ট্রেলিয়ার মধ্যভাগের সমভূমি অঞ্চল কে কয় ভাগে ভাগ করা হয় ও কি কি?
উঃ তিন ভাগে,যথা-মারে ডার্লিং নদীর অববাহিকা বা রিভোরিনা সমভূমি, আয়ার হ্রদের অববাহিকা এবং কার্পেন্টারিয়া নিম্নভূমি।
৪৪)অস্ট্রেলিয়ার কার্পেন্টারিয়া নিম্নভূমির আকৃতি কেমন?
উঃ গামলার মত।
৪৫)কোন কোন উচ্চভূমি অস্ট্রেলিয়ার মধ্যভাগের সমভূমিকে বিভক্ত করেছে?
উঃ গ্রে উচ্চভূমি ও সেলউইন উচ্চভূমি।
৪৬) অস্ট্রেলিয়ার কোথায় আর্টেজীয় কূপ দেখা যায়?
উঃঅস্ট্রেলিয়ার মধ্যভাগের সমভূমি অঞ্চলের অন্তর্গত কার্পেন্টারিয়া নিম্নভূমিতে আর্টেজীয় কূপ দেখা যায়।
৪৭) আর্টেজীয় কূপ কি?
উঃযে সমস্ত কূপ থেকে পাম্পের সাহায্য ছাড়াই ভূগর্ভের জল ভূপৃষ্ঠে স্বাভাবিকভাবে নির্গত হয়, তাদের আর্টেজীয় কূপ বলে। প্রধানত অর্ধচন্দ্রাকারে সজ্জিত ভঙ্গিল শিলাস্তর দ্বারা গঠিত অঞ্চলে দুটি অপ্রবেশ্য শিলাস্তরের মাঝে একটি প্রবেশ্য শিলাস্তর অবস্থান করলে এবং ওই প্রবেশ্য শিলা স্তরটির দুই প্রান্ত ভূপৃষ্ঠে উন্মুক্ত থাকলে এই ধরনের আটিজিও কূপ সৃষ্টি হয়।
৪৮) কার্পেন্টারিয়া উপসাগর কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
৪৯) পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীরের নাম কি?
উঃ গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ।
৫০)পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
৫১) গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ কি?
উঃগ্রেট ব্যারিয়ার রিফ হলো পৃথিবীর বৃহত্তম প্রবাল প্রাচীর। অস্ট্রেলিয়ার উত্তর-পূর্ব উপকূল থেকে প্রায় ৮০-২০৫ কিমি দূরত্বে প্রবাল নামক একপ্রকার সামুদ্রিক কীটের চুনময় দেহাবশেষ সঞ্চিত হয়ে এই গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ সৃষ্টি হয়েছে।। এটি সমুদ্র উপকূলের সমান্তরালে প্রায় ২০০০ কিমি প্রসারিত। জাহাজ চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে বলে এই প্রবাল প্রাচীর এর নাম গ্রেট ব্যারিয়ার রিফ।
৫২)আমাদের দেশ ভারতের কোথায় কোথায় প্রবাল দ্বীপ আছে?
উঃ লাক্ষাদ্বীপ, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, মান্নার উপসাগর ও কচ্ছ উপসাগর।
৫৩) কিম্বার্লি মালভূমি কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ অস্ট্রেলিয়া।
৫৪) কোন কোন দ্বীপ নিয়ে নিউজিল্যান্ড গঠিত?
উঃ নর্থ আইল্যান্ড, সাউথ আইল্যান্ড, স্টুয়ার্ট আইল্যান্ড, চ্যাথাম আইল্যান্ড ইত্যাদি।
৫৫) নিউজিল্যান্ডের দুটি আগ্নেয়গিরির নাম লেখ।
উঃ মাউন্ট এগমন্ট ও মাউন্ট রুহাপেহু।
৫৬) নিউজিল্যান্ডের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম কি?
উঃ দক্ষিণ আল্পস পর্বতশ্রেণীর মাউন্ট কুক (৩৭২৪ মি.)
৫৭)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গের নাম কি?
উঃ পাপুয়া নিউগিনির মাউন্ট উইলহেলম্ ৪৫০৯ মি.)।
৫৮)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কয়েকটি আগ্নেয় দ্বীপের নাম লেখ?
উঃ হাওয়াই, ফিজি, সলোমন, তাহিতি ইত্যাদি।
৫৯)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কয়েকটি প্রবাল দ্বীপের নাম লেখ?
উঃ মার্শাল, গিলবার্ট, ক্যারোলাইন ইত্যাদি।
৬০)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের দুটি আগ্নেয়গিরির নাম লেখ।
উঃ মৌনালোয়া ও কিলাউইয়া।
৬১) পৃথিবীর উচ্চতম আগ্নেয়গিরির নাম কি?
উঃ হাওয়াই দ্বীপের মৌনালোয়া।
৬২)ক্যান্টারবেরি সমভূমি কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ নিউজিল্যান্ড।
৬২)অস্ট্রেলিয়ার ওপর দিয়ে কোন কোন নদী প্রবাহিত হয়?
উঃমারে-ডার্লিং, হান্টার, ফ্রিজয়, ব্রিসবেন, কুপার, আয়ার।
৬৩)মারে নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ অস্ট্রেলিয়ান আল্পস পর্বত থেকে।
৬৪)ডার্লিং নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ নিউ ইংল্যান্ড রেঞ্জ।
৬৫) মারে ডার্লিং নদী কোন উপসাগরে পতিত হয়েছে?
উঃ এনকাউন্টার উপসাগর।
৬৬) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের দীর্ঘতম নদীর নাম কি?
উঃ মারে-ডার্লিং নদী।
৬৭) অস্ট্রেলিয়ার দীর্ঘতম নদীর নাম কি?
উঃ মারে-ডার্লিং নদী।
৬৮)ওশিয়ানিয়া মহাদেশে দুটি অন্তর্বাহিনী নদীর নাম লেখ।
উঃ কুপার ও আয়ার।
৬৯) অস্ট্রেলিয়ার দুটি অন্তর্বাহিনী নদীর নাম লেখ।
উঃ কুপার ও আয়ার।
৭০)অস্ট্রেলিয়ার কুপার ও আয়ার নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ পূর্ব ও পশ্চিমের মালভূমি অঞ্চল থেকে।
৭১)অস্ট্রেলিয়ার কুপার ও আয়ার নদী কোন হ্রদে পতিত হয়েছে?
উঃ আয়ার হ্রদ।
৭২)অস্ট্রেলিয়ার হান্টার নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ।
৭৩)অস্ট্রেলিয়ার হান্টার নদী কোন মহাসাগরে পতিত হয়েছে?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগর।
৭৪)অস্ট্রেলিয়ার ফ্রিজয় নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ।
৭৫)অস্ট্রেলিয়ার ফ্রিজয় নদী কোন মহাসাগরে পতিত হয়েছে?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগর।
৭৬)অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জ।
৭৭)অস্ট্রেলিয়ার ব্রিসবেন নদী কোন মহাসাগরে পতিত হয়েছে?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগর।
৭৮)নিউজিল্যান্ডের ওপর দিয়ে কোন কোন নদী প্রবাহিত হয়?
উঃ ওয়াইটাকি, ক্লাথা, ওয়ানগামুই, টায়েরি ইত্যাদি।
৭৯) নিউজিল্যান্ডের প্রধান নদীর নাম কি?
উঃ ওয়াইটাকি।
৮০) নিউজিল্যান্ডের দীর্ঘতম নদীর নাম কি?
উঃ ওয়াইটাকি।
৮১)নিউজিল্যান্ডের ওয়াইটাকি নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ বেনমোর হ্রদ।
৮২)নিউজিল্যান্ডের ওয়াইটাকি নদী কোন মহাসাগরে পতিত হয়েছে?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগর।
৮৩)নিউজিল্যান্ডের ক্লাথা নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ ওয়ানাকা হ্রদ।
৮৪)নিউজিল্যান্ডের ক্লাথা নদী কোন মহাসাগরে পতিত হয়েছে?
উঃ প্রশান্ত মহাসাগর।
৮৫) পাপুয়া নিউগিনির প্রধান নদীর নাম কি?
উঃ ফ্লাই।
৮৬)পাপুয়া নিউগিনির প্রধান নদী ফ্লাই নদী কোন স্থান থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
উঃ ভিক্টর ইমানুয়েল রেঞ্জ।
৮৭)পাপুয়া নিউগিনির ফ্লাই নদী কোন উপসাগরে পতিত হয়েছে?
উঃ পাপুয়া উপসাগর।
৮৮) অস্ট্রেলিয়ার কয়েকটি লবণাক্ত হ্রদের নাম লেখ।
উঃ আয়ার, টরেন্স, ম্যাকে, উইলস ইত্যাদি।
৮৯) নিউজিল্যান্ডের বৃহত্তম হিমবাহ সৃষ্ট হ্রদের নাম কি?
উঃ তাউপো।
৯০)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন স্থানে নিরক্ষীয় জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়?
উঃমেলানেশিয়া, পলিনেশিয়া ও মাইক্রোনেশিয়ার দ্বীপপুঞ্জ গুলিতে।
৯১) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলের প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
উঃ সারাবছর ব্যাপী অধিক উষ্ণতা (28°C) ও বৃষ্টিপাত (200cm)।
৯২)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার উত্তর ও উত্তর-পূর্বাংশে।
৯৩) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
উঃওশিয়ানিয়া মহাদেশের ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু অঞ্চলে শীতল ও শুষ্ক শীতকাল এবং উষ্ণ ও আর্দ্র গ্রীষ্মকাল পরিলক্ষিত হয়। এই অঞ্চলে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ 150 সেমি। প্রধানত গ্রীষ্মকালে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে বৃষ্টিপাত হয়।
৯৪)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার মারে ডার্লিং অববাহিকা ও পূর্ব উপকূলের ব্রিসবেনে।
৯৫)কোন বায়ুর প্রভাবে ওশিয়ানিয়া মহাদেশের নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু অঞ্চলে গ্রীষ্মকালে বৃষ্টিপাত হয়?
উঃ আয়ন বায়ু।
৯৬)কোন বায়ুর প্রভাবে ওশিয়ানিয়া মহাদেশের নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু অঞ্চলে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয়?
উঃ পশ্চিমা বায়ু।
৯৭)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার উপকূল বরাবর পারথ্ ও অ্যাডিলেড অঞ্চলে।
৯৮)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
উঃপশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে শীতকালে বৃষ্টিপাত ও উষ্ণ গ্রীষ্মকাল।
৯৯)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু অঞ্চলে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কত?
উঃ প্রায় 75 সেমি।
১০০)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় ক্রান্তীয় মরু ও মরুপ্রায় জলবায়ু বিরাজ করে?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার মধ্য ও পশ্চিমাংশে।
১০১)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ক্রান্তীয় মরু ও মরুপ্রায় জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
উঃ উষ্ণ গ্রীষ্মকাল ও শীতল শীতকাল ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ক্রান্তীয় মরু ও মরুপ্রায় জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য। এই জলবায়ু অঞ্চলে বৃষ্টিপাত প্রায় হয় না বললেই চলে। এখানকার বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ মাত্র 25 সেমি বা তারও কম।
১০১)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় ব্রিটিশ জলবায়ু পরিলক্ষিত হয়?
উঃদক্ষিণ পূর্ব অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া ও নিউজিল্যান্ডে।
১০২)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ব্রিটিশ জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য কি?
উঃ হালকা উষ্ণ গ্রীষ্মকাল ও শীতল শীতকাল ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ব্রিটিশ জলবায়ুর প্রধান বৈশিষ্ট্য। এই অঞ্চলের গ্রীষ্মকালীন গড় উষ্ণতা প্রায় 15° সেন্টিগ্রেড এবং শীতকালীন গড় উষ্ণতা মাত্র 5° সেন্টিগ্রেড। পশ্চিমা বায়ুর প্রভাবে এই জলবায়ু অঞ্চলে সারা বছর প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। এই অঞ্চলের বার্ষিক মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ প্রায় 200 সেমি।
১০৩)ওশিয়ানিয়া মহাদেশে কি ধরনের স্বাভাবিক উদ্ভিদ দেখা যায়?
উঃ ক্রান্তীয় চিরহরিৎ অরণ্য, ক্রান্তীয় পর্ণমোচী অরণ্য, নাতিশীতোষ্ণ অরণ্য, ক্রান্তীয় তৃণভূমি, নাতিশীতোষ্ণ তৃণভূমি, ভূমধ্যসাগরীয় উদ্ভিদ ও মরু উদ্ভিদ।
১০৪) ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন স্থানে ক্রান্তীয় চিরহরিৎ অরণ্য সৃষ্টি হয়েছে?
উঃমেলানেশিয়া, মাইক্রোনেশিয়া ও পলিনেশিয়ার বিভিন্ন দ্বীপে।
১০৫)ওশিয়ানিয়া মহাদেশে কোন কোন ক্রান্তীয় চিরহরিৎ উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ মেহগনি, পাম, এবনি ইত্যাদি।
১০৬)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন স্থানে ক্রান্তীয় পর্ণমোচী অরণ্য সৃষ্টি হয়েছে?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে।
১০৭)কোন জলবায়ুর প্রভাবে ওশিয়ানিয়া মহাদেশে ক্রান্তীয় পর্ণমোচী অরণ্য সৃষ্টি হয়েছে?
উঃ মৌসুমী জলবায়ু।
১০৮)ওশিয়ানিয়া মহাদেশে কোন কোন ক্রান্তীয় পর্ণমোচী উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ পাম, বার্চ, সিডার, বাঁশ ইত্যাদি।
১০৯)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোন কোন স্থানে নাতিশীতোষ্ণ অরণ্য সৃষ্টি হয়েছে?
উঃ পূর্ব অস্ট্রেলিয়া, তাসমানিয়া ও নিউজিল্যান্ড।
১১০)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের নাতিশীতোষ্ণ অরণ্যে কোন কোন স্বাভাবিক উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ ওক, ম্যাপল, পপলার, এলম ইত্যাদি।
১১১)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় ক্রান্তীয় তৃণভূমি সৃষ্টি হয়েছে?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার উত্তরে কম বৃষ্টিপাত যুক্ত অঞ্চলে।
১১২)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের ক্রান্তীয় তৃণভূমি অঞ্চলে কোন কোন স্বাভাবিক উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ বিভিন্ন ধরনের বড় বড় ঘাস এবং ইউক্যালিপটাস ও জুরা জাতীয় গাছ।
১১৩)অস্ট্রেলিয়ায় ক্রান্তীয় তৃণভূমিকে কি বলা হয়?
উঃ পার্কল্যান্ড সাভানা।
১১৪)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় নাতিশীতোষ্ণ তৃণমূল সৃষ্টি হয়েছে?
উঃ অস্ট্রেলিয়ায় গ্রেট ডিভাইডিং রেঞ্জের পশ্চিম দিকে মায়ের ডালিং অববাহিকায়।
১১৫)অস্ট্রেলিয়ায় নাতিশীতোষ্ণ তৃণভূমিকে কি বলা হয়?
উঃ ডাউনস্।
১১৬)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় মরু উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমের মরুভূমি অঞ্চলে।
১১৭)ওশিয়ানিয়া মহাদেশে কোন কোন মরু উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ ক্যাকটাস, মালাগার, লবণাম্বু ঝোপঝাড়।
১১৮)ওশিয়ানিয়া মহাদেশের কোথায় ভূমধ্যসাগরীয় উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাংশে।
১১৯)ওশিয়ানিয়া মহাদেশে কোন কোন ভূমধ্যসাগরীয় উদ্ভিদ জন্মায়?
উঃ জারা, কারি, ব্লু গাম ইত্যাদি।
১২০) পাপুয়া নিউগিনির রাজধানীর নাম কী?
উঃ পোর্ট মোরসবি।