পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার উল্লেখযোগ্য বিষয় PDF – পশ্চিমবঙ্গ জেনারেল নলেজ

Rate this post

পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার উল্লেখযোগ্য বিষয় PDF: প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ জিকে প্রশ্ন উত্তর PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি পশ্চিমবঙ্গের জেলা কয়টি ও কি কি PDF.

নিচে পশ্চিমবঙ্গ জেনারেল নলেজ PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। পশ্চিমবঙ্গের জেলা গুলোর নাম ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।

পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জেলার উল্লেখযোগ্য বিষয় PDF – পশ্চিমবঙ্গ জেনারেল নলেজ

বাঁকুড়া

বাঁকুড়া জেলার ‘ধুপছায়া শাড়ি’ বিখ্যাত ও বিষ্ণুপুর টেরাকোটা ও হস্তশিল্কপের জন্য বিখ্যাত ও বিষ্ণুপু্রের বালুচরী শাড়ী বিখ্যাত ও মুকুটমনিপুর অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র ও জয়রামবাটী সারদা মায়ের জন্মস্থান ও শুশুনিয়াও বিহারীনাথ পাহাড় অন্যতম আকর্ষন।

মুর্শিদাবাদ

বাংলার নবাবী আমলের প্রানকেন্দ্র  ও হাজারদুয়ারী প্রধান পর্যটন কেন্দ্র ও হাজারদুয়ারির সামনেই আছে পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম ইমামবারা ও  মতিঝিল, লালবাগ পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষন ও ঐতিহ্যমন্ডিত বালুচরী শাড়ির জন্য মুর্শিদাবাদ জেলার জিয়াগঞ্জ বিখ্যাত। 

মালদা

পশ্চিমবঙ্গের ৯০% তুঁতগাছের চাষ  মালদহ জেলায় হয় ও পান্ডুয়া একটি ঐতিহাসিক স্থান ও একলাখি সংগ্রহশালা পান্ডুয়ার অন্যতম আকর্ষন ও আদিনা মসজিদ পান্ডুয়াতে অবস্থিত। সিকান্দার শাহ তৈরি করেন ও চারু বাবুর মেলা, রামকেলি মেলা বিখ্যাত।

পুরুলিয়া

পুরুলিয়া জেলার লাক্ষাশিল্প বিখ্যাত ও  ব্রাহ্মনী জলপ্রপাত আছে ও ছৌ নৃত্য, ঝুমুর গান, ঘোরা গান বিখ্যাত ও  ছৌ নাচের মুখোশ তৈরি হয়  ও  সাঁওতাল, মুন্ডা, খেড়িয়া, শবর, হো, বিরহার প্রভৃতি আদিবাসীদের বাসস্থান ও টুসু, ভাদু, রাসমেলা, শিবের গাজন বিখ্যাত ও অযোধ্যা পাহাড়, জয়চন্ডী পাহাড় প্রাকৃতিক সৈন্দর্য্যের জন্য বিখ্যাত।

কোচবিহার

কোচবিহার রাজপ্রাসাদ বিশেষ দ্রষ্টব্য স্থান। মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ন ১৮৮৭ সালে তৈরি করেন ও  রসিকবিল পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষন যাযাবর পাখির বিচরণক্ষেত্র।

উত্তর দিনাজপুর

এখানে রাজবংশী তপশীলি জাতির মানুষ বাস করেন ও এই জেলায় ভ্যারেন্ডা গাছে এন্ডি পোকার চাষ হয়, যা থেকে সুক্ষ্ম রেশম সুতো নির্গত হয় ও কুলিক পাখিরালয় অবস্থিত ও কুলিক এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম পাখিরালয়।

হুগলি

পর্তুগীজরা সর্বপ্রথম হুগলীতে উপনিবেশ গড়ে ও পর্তুগীজরাই হুগলীর চুঁচুড়া শহর স্থাপন করে। চুঁচুড়া পূর্বে ডাচ উপনিবেশ ছিল চন্দননগর পূর্বে ফরাসী উপনিবেশ ছিল ও ভদ্রেশ্বর এ জার্মান ও অষ্ট্রিয়ানদের উপনিবেশ ছিল ও কামারপুকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের জন্মস্থান ও তারকেশ্বর হিন্দুদের পবিত্র তীর্থস্থান ও চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পূজো বিখ্যাত ও ব্যান্ডেল চার্চ বিখ্যাত।

নদীয়া

নবদ্বীপ, শ্রী চৈতন্যদেবের জন্মস্থান ও মায়াপুরের ইস্কন মন্দির প্রধান আকর্ষন ও পলাশীর ঐতিহাসিক পলাশীর যুদ্ধের জন্য প্রসিদ্ধ ও শান্তিপুর তাঁতের শাড়ির জন্য বিখ্যাত ও  কৃষ্ণনগর মৃৎশিল্পের জন্য বিখ্যাত ও ওয়েষ্টবেঙ্গল ডেয়ারি এন্ড পোলট্রি ডেভলেপমেন্ট কর্পোরেশন অবস্থিত নদীয়া জেলার হরিনঘাটায়।

বর্ধমান

কালনা অন্যতম শহর ও তীর্থক্ষেত্র। কার্জনগেট, লর্ড কার্জনকে অভ্যর্থনার জন্য তৈরি হয়েছিল।

বীরভূম

লাল মাটির দেশ বলা হয় ও শান্তিনিকেতন রবীন্দ্রনাথের স্মৃতি বিজরিত ও নানুর, কবি চন্ডীদাসের জন্মস্থান ও কেঁদুলির জয়দেবের মেলা বিখ্যাত ও তারাপীঠ হিন্দুদের পীঠস্থান ও ‘তিলপাড়া ব্যারেজ’ অবস্থিত বীরভূমে ময়ুরাক্ষী নদীর উপর।

জলপাইগুড়ি

 টোটো উপজাতীর মানুষ জলপাইগুরি জেলার মাদারিহাটে বাস করে।

আলিপুরদুয়ার

জলদাপাড়া, একশৃঙ্গ গন্ডারের জন্য বিখ্যাত ও বক্সা, অন্যতম ব্যঘ্র প্রকল্প ও নলরাজা গড়, এটি গুপ্ত যুগে নির্মিত নল রাজাদের একটি দূর্গ।

হাওড়া

 হাওড়া ব্রীজ অর্থাৎ রবীন্দ্র সেতু বিখ্যাত ও বোটানিকাল গার্ডেন ভারতের বৃহত্তম ও গড়চুমুক, ভাগীরথী ও দামোদরের সংগমস্থলে অবস্থিত। ইহা লকগেটের জন্য বিখ্যাত ও গাদিয়ারা, জনপ্রিয় পিকনিক স্পট ও ভারতের গ্লাসগো বলে বলা হয়। 

কলকাতা

কালীঘাট মন্দির, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হল, শহীদ মিনার, কফি হাউস, কলেজ স্ট্রিট, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ি, বিদ্যাসাগর সেতু, এম. পি. বিড়লা তারামণ্ডল

উত্তর ২৪ পরগনা

১৯৮৩ সালে ডঃ অশোক মিত্রের প্রশাসনিক সংস্কার কমিটি ২৪ পরগনা জেলা বিভাজনের সুপারিশ করে, কিন্তু ১৯৮৬ সালের ১ লা মার্চ জেলাটি আনুষ্ঠানিক ভাবে বিভাজিত হয় ও দক্ষিনেশ্বর, হিন্দুদের বিখ্যাত পীঠস্থান ও  বিভুতিভূষন অভয়ারন্য আছে বনগাঁ এর সন্নিকটে ও ব্যারাকপুরে আছে গান্ধীঘাট।

দক্ষিন ২৪ পরগনা

সুন্দরবনে আছে ম্যানগ্রোভ অরন্য ও বকখালিতে আছে পর্যটন কেন্দ্র ও সাগরদ্বীপে আছে কপিল মুনির আশ্রম।

পূর্ব মেদিনীপুর

দীঘার সমুদ্র সৈকত পর্যটকদের অন্যতম প্রধান আকর্ষন ও শংকরপুরে গড়ে উঠেছে মৎস বন্দর।  হলদিয়া বন্দর ও জুনপুট, মন্দারমনির সমুদ্র সৈকত।

পশ্চিম মেদিনীপুর

কাকড়াঝোড়, শাল -সেগুনের জঙ্গল ও ট্রেকিং করা হয় ও বেলপাহাড়ি, দলমা পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত এক নৈসর্গিক নয়নাভিরাম জায়গা।

দার্জিলিং

তিব্বতি ভাষায় দার্জিলিং শব্দের অর্থ বজ্রের দেশ। পশ্চিমবঙ্গের পাহাড়ের রানী ও শিলিগুড়ি, পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার ও মংপু, সিঙ্কোনা চাষের জন্য বিখ্যাত ও দার্জিলিং এর ট্য়ট্রেন ইউনেসকো হেরিটেজ এর স্বীকৃতি পেয়েছে।

কালিম্পং

থাপরা মঠ, থোংসা মঠ আছে ও দুরপিন দন্ড আছে। 

ঝাড়গ্রাম

ঝাড়্গ্রাম, শাল-মহূলের জঙ্গল।

File Details:
File Name: Practice Set [www.gksolve.in]
File Format: PDF
Quality: High
File Size: 3 Mb
File Location: Google Drive

Click Here to Download

Leave a Comment