মাধ্যমিক ভূগোল ভারতের শিল্প অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর | Madhyamik Geography India Industry Question Answers: ভারতীয় শিল্প প্রাচীনকাল থেকেই স্বতন্ত্রভাবে বিকশিত হয়েছে। সনাতন হিন্তু সভ্যতা থেকেই এর যাত্রা শুরু। মাঝে অনেক নতুন সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের সাথে মিলিত হবার সুযোগ পায় যার মধ্যে রয়েছে বৌদ্ধ, জৈন এবং ইসলাম। ইসলাম ছাড়া সবগুলো সংস্কৃতিই অবশ্য এখানকার স্বদেশী। মধ্যযুগের শেষ পর্যায়ে বিটিশ সম্রাজ্য বিটিশ সম্রাজ্যের সাথে দু’শ বছরের অভিজ্ঞতা অর্জন শেষে ভারতীয় শিল্পের ধারা আবার হিন্দু সংস্কৃতিতে এসে মিশেছে।
ভারতীয় শিল্প বিভিন্ন ধরনের শিল্প সমন্বয়ে গঠিত। এর মধ্য রয়েছে প্লাস্টিক আর্ট (যেমন মৃৎশিল্প এবং ভাস্কর্য), ভিজ্যুয়াল আর্ট(যেমন চিত্রশিল্প), টেক্সটাইল আর্ট (যেমন বুননকৃত সিল্ক)। ভৌগলিকভাবে এটি সম্পূর্ণ ভারতীয় উপমহাদেশে বিস্তৃত। এর মধ্য রয়েছে ভারত, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ।
মাধ্যমিক ভূগোল ভারতের শিল্প অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর | Madhyamik Geography India Industry Question Answers
১)শিল্প কাকে বলে?
উঃ প্রকৃতিতে প্রাপ্ত বস্তুসমূহকে যখন যন্ত্র ও প্রযুক্তির মাধ্যমে ব্যবহার উপযোগী সামগ্রীতে পরিণত করা হয়, তখন তাকে শিল্প বলে।
২) বিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামাল বলতে কী বোঝো?
উঃ যে সমস্ত কাঁচামাল শিল্পজাত দ্রব্যে পরিণত হবার পর শিল্পজাত দ্রব্যের ওজন কাঁচামালের ওজনের থেকে শিল্পজাত দ্রব্যের ওজন বিশেষ কমে না, তাদের বিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামাল বলে।
৩) কয়েকটি বিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামালের নাম লেখ।
উঃ কার্পাস, পাট,পশম ইত্যাদি।
৪) বিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামালের পণ্য সূচক কত?
উঃ 1।
৫) কয়েকটি বিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামালের নির্ভর শিল্পের নাম লেখ।
উঃ কার্পাস বয়ন শিল্প, পশম বয়ন শিল্প, পাট শিল্প।
৬) অবিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামাল বলতে কী বোঝো?
উঃযে সমস্ত কাঁচামাল শিল্পজাত দ্রব্যে পরিণত হবার পর শিল্পজাত দ্রব্যের ওজন কাঁচামালের ওজনের থেকে কম হয়, তাদের অবিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামাল বলে।
৭) কয়েকটি অবিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামালের নাম লেখ।
উঃ লৌহ আকরিক, বক্সাইট, আখ ইত্যাদি।
৮) অবিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামালের পণ্য সূচক কত?
উঃ 1 এর বেশী।
৯) বিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামাল নির্ভর শিল্পগুলিকে কি বলা হয়?
উঃ শেকড় আলগা শিল্প।
১০)ভারতের কয়েকটি অবিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামাল নির্ভর শিল্পের নাম লেখ।
উঃলৌহ ও ইস্পাত শিল্প, অ্যালুমিনিয়াম শিল্প, চিনি শিল্প।
১১) স্বাধীন ভারতের প্রথম শিল্পনীতি কবে গৃহীত হয়?
উঃ 1948 খ্রীঃ।
১২) কাঁচামালের উপর ভিত্তি করে শিল্পকে কয় ভাগে ভাগ করা হয় এবং কি কি?
উঃ চার ভাগে,যথা-কৃষিভিত্তিক শিল্প, প্রাণীজ ভিত্তিক শিল্প, খনিজ ভিত্তিক শিল্প, বনজ ভিত্তিক শিল্প।
১৩) ভারতের কয়েকটি কৃষিভিত্তিক শিল্পের নাম লেখ।
উঃ কার্পাস বয়ন শিল্প, পাট শিল্প, চিনি শিল্প।
১৪) ভারতের কয়েকটি প্রাণিজ ভিত্তিক শিল্পের নাম লেখ।
উঃ পশম বয়ন শিল্প, ডেয়ারি শিল্প, মাংস প্রক্রিয়াকরণ শিল্প।
১৫) ভারতের কয়েকটি খনিজ ভিত্তিক শিল্পের নাম লেখ।
উঃলৌহ ইস্পাত শিল্প, অ্যালুমিনিয়াম শিল্প, তাম্র নিষ্কাশন শিল্প।
১৬) ভারতের কয়েকটি বনজ ভিত্তিক শিল্পের নাম লেখ?
উঃ কাগজ শিল্প, কাষ্ঠ শিল্প, বিভিন্ন কুটির শিল্প।
১৭) কোন শিল্পকে সকল শিল্পের স্তম্ভ বলা হয়?
উঃ লৌহ ইস্পাত শিল্প।
১৮) ভারতের কোথায় প্রথম লৌহ ইস্পাত শিল্প স্থাপিত হয়েছিল?
উঃ তামিলনাড়ুর পোর্টোনোভাতে,1830 খ্রিস্টাব্দে।
১৯)পশ্চিমবঙ্গের কোথায় প্রথম লৌহ ইস্পাত শিল্প স্থাপিত হয়?
উঃ বর্ধমানের কুলটিতে,1874 খ্রীঃ।
২০) লৌহ ইস্পাত শিল্পের প্রধান কাঁচামালগুলি কি কি?
উঃলৌহ আকরিক, স্ক্র্যাপ লোহা, চুনাপাথর, ডলোমাইট, নিকেল, টাংস্টেন, ক্রোমিয়াম, ভ্যানাডিয়াম, টিন ইত্যাদি।
২১) লৌহ ও ইস্পাত শিল্প খনিজ দ্রব্য উৎপাদক অঞ্চলে গড়ে ওঠে কেন?
উঃলৌহ ও ইস্পাত শিল্পে ব্যবহৃত কাঁচামাল তথা খনিজ পদার্থগুলি অবিশুদ্ধ শ্রেণীর কাঁচামাল হওয়ায় লৌহ ইস্পাত শিল্প খনিজ দ্রব্য উৎপাদক অঞ্চল গড়ে ওঠে।
২২) স্বাধীনতা প্রাপ্তির পূর্বে ভারতে স্থাপিত লৌহ ইস্পাত কেন্দ্রগুলির নাম লেখ।
উঃপশ্চিমবঙ্গের কুলটি-বার্নপুর (IISCO), ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুর (TISCO) এবং কর্নাটকের ভদ্রাবতী (VISL)।
২৩)জামশেদপুরে কবে এবং কার উদ্যোগে লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র স্থাপিত হয়?
উঃ জামসেদজী টাটার উদ্যোগে,1907 খ্রিস্টাব্দে।
২৪) ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে অবস্থিত লৌহ ইস্পাত কারখানাটির নাম কি?
উঃTata Iron and Steel Company (TISCO).
২৫) ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে অবস্থিত লৌহ ইস্পাত কারখানাটির বর্তমান নাম কি?
উঃ টাটা স্টিল লিমিটেড।
২৬) ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে অবস্থিত লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন কোন নদীর সংযোগস্থলে অবস্থিত?
উঃ সুবর্ণরেখা ও খরকাই নদীর সংযোগস্থল।
২৭) ভারতের বৃহত্তম বেসরকারি লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটির নাম কি?
উঃঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে অবস্থিত টাটা স্টিল লিমিটেড।
২৮) ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে অবস্থিত লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন কোন স্থান থেকে লৌহ আকরিক পেয়ে থাকে?
উঃউড়িষ্যার গুরুমহিষাণি, ময়ূরভঞ্জ এবং ঝাড়খণ্ডের সিংভূম থেকে।
২৯) জামশেদপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন কোন স্থান থেকে কয়লা পেয়ে থাকে।
উঃ রানীগঞ্জ ও ঝড়িয়া খনি থেকে।
৩০) জামশেদপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন কোন স্থান থেকে চুনাপাথর পেয়ে থাকে?
উঃ উড়িষ্যার বীরমিত্রপুর ও গাংপুর।
৩১) জামশেদপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন স্থান থেকে ম্যাঙ্গানিজ পেয়ে থাকে?
উঃওড়িশার হাতিয়ারি।
৩২) ভারতের কোন লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র ডিমনা জলাধারের জল ব্যবহার করে?
উঃ জামশেদপুরের টাটা স্টিল লিমিটেড।
৩৩)জামশেদপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি বহির্বাণিজ্যের জন্য কোন কোন বন্দর ব্যবহার করে?
উঃ পারাদ্বীপ বন্দর, কলকাতা বন্দর, হলদিয়া বন্দর।
৩৪) দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্ট (DSP) কোথায় অবস্থিত?
উঃ পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর।
৩৫)পশ্চিমবঙ্গের পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরে অবস্থিত দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্ট কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উঃ দামোদর নদ।
৩৬) কোন দেশের সহায়তায় দূর্গাপুর স্টিল প্লান্ট গড়ে উঠেছে?
উঃ ব্রিটিশ যুক্তরাজ্য।(ইস্কন কোম্পানী)।
৩৭) ভারতের রূঢ় কাকে বলা হয়?
উঃ দুর্গাপুর কে।
৩৮) দুর্গাপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন কোন স্থান থেকে আকরিক লোহা পেয়ে থাকে?
উঃ উড়িষ্যার ময়ুরভঞ্জ ও ঝাড়খণ্ডের সিংভূম থেকে।
৩৯) দুর্গাপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন কোন স্থান থেকে কয়লা পেয়ে থাকে?
উঃ রানীগঞ্জ ও ঝড়িয়া কয়লা খনি থেকে।
৪০) দুর্গাপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন স্থান থেকে চুনাপাথর পেয়ে থাকে?
উঃ উড়িষ্যার বীরমিত্রপুর।
৪১) দুর্গাপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন স্থান থেকে ডলোমাইট পেয়ে থাকে?
উঃ উড়িষ্যার সুন্দরগড়।
৪২) দুর্গাপুরের লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রটি কোন স্থান থেকে ম্যাঙ্গানিজ পেয়ে থাকে?
উঃ উড়িষ্যার গাংপুর।
৪৩) কোন লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র দুর্গাপুর ব্যারেজের জল ব্যবহার করে?
উঃপশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরে অবস্থিত দুর্গাপুর স্টিল প্ল্যান্ট।
৪৪) ভারতের বৃহত্তম সংকর ইস্পাত উৎপাদন কেন্দ্রের নাম কি?
উঃপশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরে অবস্থিত অ্যালয় স্টিল প্লান্ট।
৪৫) ভারতের বৃহত্তম লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্রের নাম কি?
উঃ ভিলাই স্টিল প্লান্ট।
৪৬) ভিলাই স্টিল প্লান্ট কোন রাজ্যে অবস্থিত?
উঃ ছত্রিশগড় (দুর্গ জেলায়)।
৪৭) কোন দেশের সহযোগিতায় ভিলাই স্টিল প্লান্ট গড়ে ওঠে?
উঃ পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়ন।
৪৮) ভিলাই স্টিল প্লান্ট প্রধানত কোন স্থান থেকে লৌহ আকরিক পেয়ে থাকে?
উঃ দাল্লি রাজহারা।
৪৯) ভিলাই স্টিল প্লান্ট প্রধানত কোন স্থান থেকে কয়লা পেয়ে থাকে?
উঃ কোরবা ও ঝড়িয়া কয়লা খনি থেকে।
৫০) ভিলাই স্টিল প্লান্ট প্রধানত কোন স্থান থেকে চুনাপাথর পেয়ে থাকে?
উঃ নন্দিনী খনি।
৫১) ভিলাই স্টিল প্লান্ট কোন নদীর জল ব্যবহার করে?
উঃ মহানদী।
৫২) রাউরকেল্লা লৌহ ইস্পাত কারখানাটি কোন রাজ্যে অবস্থিত?
উঃ উড়িষ্যা।
৫৩) রাউরকেল্লা লৌহ ইস্পাত কারখানাটি কোন দেশের সহায়তায় গড়ে উঠেছে?
উঃ জার্মানি(ক্রুপস অ্যান্ড ডেমাগ কোম্পানি)।
৫৪) রাউরকেল্লা লৌহ ইস্পাত কারখানাটি কোন নদীর তীরে অবস্থিত?
উঃ ব্রাহ্মণী নদী।
৫৫) রাউরকেল্লা লৌহ ইস্পাত কারখানাটি কোন স্থান থেকে লৌহ আকরিক পেয়ে থাকে?
উঃ বোনাই, ময়ূরভঞ্জ ও কেওনঝড়।
৫৬)রাউরকেল্লা লৌহ ইস্পাত কারখানাটি কোন স্থান থেকে কয়লা পেয়ে থাকে?
উঃ ঝরিয়া ও গিরিডি।
৫৭) রাউরকেল্লা লৌহ ইস্পাত কারখানাটি কোন স্থান থেকে চুনাপাথর পেয়ে থাকে?
উঃ উড়িষ্যার বীরমিত্রপুর।
৫৮)রাউরকেল্লা লৌহ ইস্পাত কারখানাটি বহির্বাণিজ্যের জন্য কোন কোন বন্দর ব্যবহার করে?
উঃ পারাদ্বীপ ও বিশাখাপত্তনম।
৫৯) বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট কোথায় অবস্থিত?
উঃ অন্ধ্রপ্রদেশের বালাচেরেভুতে।
৬০) কোন দেশের সহযোগিতায় বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট গড়ে উঠেছে?
উঃ পূর্বতন সোভিয়েত ইউনিয়ন।
৬১) বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট প্রধাণত কোন স্থান থেকে লৌহ আকরিক পেয়ে থাকে?
উঃ বায়লাডিলা খনি।
৬২) বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট প্রধাণত কোন স্থান থেকে কয়লা পেয়ে থাকে?
উঃ তালচের ও ঝড়িয়া।
৬৩) বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট প্রধাণত কোন স্থান থেকে ডলোমাইট পেয়ে থাকে?
উঃ অন্ধপ্রদেশের মাধারাম খনি থেকে।
৬৪) বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট প্রধাণত কোন স্থান থেকে ম্যাঙ্গানিজ পেয়ে থাকে?
উঃ চিপুরুপল্লি খনি।
৬৫) তুঙ্গভদ্রা জলাধারের জল কোন লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র ব্যবহার করে?
উঃ বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট।
৬৬) বিশাখাপত্তনম স্টিল প্লান্ট বহিঃবাণিজ্যের জন্য কোন বন্দর ব্যবহার করে?
উঃ বিশাখাপত্তনম বন্দর।
৬৭) ভারতের বেশিরভাগ লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র কোন অঞ্চলে অবস্থিত?
উঃ পূর্ব-মধ্য ভারতে।
৬৮) লৌহ ইস্পাত উৎপাদনে ভারত বর্তমানে পৃথিবীতে কততম স্থান অধিকার করেছে?
উঃ দ্বিতীয় স্থান (চীনের পর)
৬৯) ভারতের বৃহত্তম লৌহ ইস্পাত উৎপাদক সংস্থার নাম কি?
উঃSAIL(Steel Authority of India Limited).
৭০) SAIL কবে স্থাপিত হয়?
উঃ 1954 খ্রিস্টাব্দে।
৭১) SAIL এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
উঃ নিউ দিল্লি।
৭২) SAIL এর অধীনে বর্তমানে কয়টি সুসংহত লৌহ ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র আছে?
উঃ 5টি।
৭৩) SAIL এর অধীনে বর্তমানে কয়টি সংকর ইস্পাত কেন্দ্র আছে?
উঃ 3টি।
৭৪) SAIL এর অধীনে বর্তমানে কয়টি ফেরো অ্যালয় স্টিল প্লান্ট আছে?
উঃ1টি।
৭৫) ভারতের কয়েকটি সংকর ইস্পাত কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ দুর্গাপুর, সালেম ও ভদ্রাবতী।
৭৬) ভারতের কোথায় ফেরো অ্যালয় স্টিল প্লান্ট অবস্থিত?
উঃ মহারাষ্ট্রের চন্দ্রপুর।
৭৭) বোকারো স্টিল প্লান্ট কোথায় অবস্থিত?
উঃ ঝাড়খণ্ডের বোকারো তে।
৭৮) কোন দেশের সহযোগিতায় বোকারো স্টিল প্লান্ট গড়ে উঠেছিল?
উঃ পূর্বতন সোভিয়েত রাশিয়া।
৭৯) JSW Steel কোম্পানি কোথায় অবস্থিত?
উঃ ওড়িশার আঙ্গুলে ও কর্নাটকের হসপেট্।
৮০) ভুষণ স্টিল কোম্পানি কোথায় অবস্থিত?
উঃওড়িশার আঙ্গুলে।
৮১) রিমঝিম ইস্পাত লিমিটেড কোথায় অবস্থিত?
উঃ উত্তরপ্রদেশের কানপুর।
৮২) কোন কোম্পানির উদ্যোগে উড়িষ্যার কলিঙ্গনগরে একটি বৃহদায়তন ইস্পাত কেন্দ্র করে তোলার কাজ চলছে?
উঃ টাটা স্টিল লিমিটেড।
৮৩)কোন কোম্পানির উদ্যোগে ছত্রিশগড়ের জগদলপুরে একটি বৃহদায়তন ইস্পাত কেন্দ্র করে তোলার কাজ চলছে?
উঃNMDC।
৮৪) ভারতের একক বৃহত্তম শিল্প কোনটি?
উঃ কার্পাস বয়ন শিল্প।
৮৫) ভারতের প্রথম কাপড় কল কোথায় এবং কবে স্থাপিত হয়?
উঃ হাওড়া জেলার ঘুষুড়িতে, 1818 খ্রিঃ।
৮৬) ভারতের একটি শিকড় আলগা শিল্প বা অস্থানু শিল্পের নাম লেখ।
উঃ কার্পাস বয়ন শিল্প।
৮৭) ভারতের কোন অঞ্চলে কার্পাস বয়ন শিল্পের একদেশীভবন ঘটেছে?
উঃ পশ্চিমাঞ্চলে।
৮৮) ভারতের ম্যানচেস্টার কাকে বলা হয়?
উঃ আমেদাবাদ।
৮৯) উত্তর ভারতের ম্যানচেস্টার কাকে বলা হয়?
উঃ কানপুর।
৯০) দক্ষিণ ভারতের ম্যানচেস্টার কাকে বলা হয়?
উঃ কোয়েম্বাটুর।
৯১) ভারতের ল্যাঙ্কাশয়ার কাকে বলা হয়?
উঃ মুম্বাই।
৯২) মহারাষ্ট্রের কয়েকটি কার্পাস বয়ন শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ মুম্বাই, নাগপুর, শোলাপুর, নাসিক, পুণে, জলগাঁও ইত্যাদি।
৯৩) Cotton Polis of India কাকে বলা হয়?
উঃ মুম্বাই।
৯৪) গুজরাটের কয়েকটি কার্পাস বয়ন শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ আমেদাবাদ, সুরাট, রাজকোট, ভাদোদরা ইত্যাদি।
৯৫) তামিলনাড়ুর কয়েকটি কার্পাস বয়ন শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ কোয়েম্বাটুর, চেন্নাই, মাদুরাই ইত্যাদি
৯৬)উত্তরপ্রদেশের কয়েকটি কার্পাস বয়ন শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ কানপুর, লখনৌ, এলাহাবাদ প্রভৃতি।
৯৭) পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি কার্পাস বয়ন শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃরিষড়া, শ্রীরামপুর, বালি, ফুলেশ্বর, মৌরিগ্রাম ইত্যাদি।
৯৮) ভারতের দুটি রেল ইঞ্জিন নির্মাণ শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ পশ্চিমবঙ্গের চিত্তরঞ্জন ও বিহারের মাধেপুরাতে।
৯৯) ভারতের কোথায় ডিজেল চালিত রেল ইঞ্জিন নির্মাণের কারখানা আছে?
উঃ উত্তরপ্রদেশের বারানসি।
১০০) ভারতের দুটি রেলওয়ে কোচ নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ তামিলনাড়ুর পেরাম্বুর এবং পাঞ্জাবের কাপুরথালা।
১০১) জেসপ অ্যান্ড কোম্পানি কোথায় অবস্থিত?
উঃ পশ্চিমবঙ্গের দমদম।
১০২) ভারতের দুটি রেল ওয়াগন নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃবিহারের মোজাফফরপুর, মোকামা এবং পশ্চিমবঙ্গের দমদম।
১০৩) ডিজেল লোকো মর্ডানাইজেশন ওয়ার্কস কোথায় অবস্থিত?
উঃ পাঞ্জাবের পাতিয়ালা।
১০৪) ভারত হেভি ইলেকট্রিক্যাল লিমিটেড (BHEL) কোথায় অবস্থিত?
উঃ মধ্যপ্রদেশের ভোপাল।
১০৫) ভারতের একটি রেল গাড়ির চাকা নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ কর্নাটকের বেঙ্গালুরু।
১০৬) ভারতের একটি রেল স্প্রিং নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ গোয়ালিয়র।
১০৭) ভারতের কয়েকটি জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ অন্ধপ্রদেশের বিশাখাপত্তনম, কেরালার কোচি, পশ্চিমবঙ্গের খিদিরপুর।
১০৮) ভারতের বৃহত্তম জাহাজ নির্মাণ কেন্দ্রের নাম কি?
উঃ কেরালার কোচিতে অবস্থিত কোচিন শিপইয়ার্ড লিমিটেড।
১০৯) ভারতের কয়েকটি বিমানপোত নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ কর্নাটকের বেঙ্গালুরু, মহারাষ্ট্রের নাসিক, উড়িষ্যার কোরাপুট।
১১০) ভারতের একটি খনি যন্ত্রপাতি নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুর।
১১১) ভারতের কয়েকটি বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি নির্মাণ কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ কলকাতা, মুম্বাই(ইলেকট্রিক ট্রান্সফর্মার), বেঙ্গালুরু (ইলেকট্রিক মোটর)।
১১২) টাইটান ঘড়ি নির্মাণের কারখানা কোথায় অবস্থিত?
উঃতামিলনাড়ুর হোসুর কর্নাটকের বেঙ্গালুরু ও উত্তরাখণ্ডে দেরাদুন।
১১৩) Hindustan Machine Tools (HMT) এর সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
উঃ কর্নাটকের বেঙ্গালুরু।
১১৪) কোন শিল্পকে উদীয়মান শিল্প বা সূর্যোদয় শিল্প বলা হয়?
উঃ পেট্রো রাসায়নিক শিল্প।
১১৫) কোন শিল্পকে আধুনিক শিল্প দানব বলা হয়?
উঃ পেট্রো রাসায়নিক শিল্প।
১১৬) পেট্রো রাসায়নিক শিল্পের প্রধান কাঁচামাল কী?
উঃ ন্যাপথা।
১১৭) পেট্রো রাসায়নিক শিল্পে কোন কোন দ্রব্য উৎপাদিত হয়?
উঃকৃত্রিম তন্তু, প্লাস্টিক, পলিমার, পলিথিন, রাসায়নিক সার, কীটনাশক ও আগাছানাশক, কৃত্রিম রবার, প্রসাধনী ও সুগন্ধি দ্রব্য, ডিটারজেন্ট ইত্যাদি।
১১৮) কোন বৃহৎ শিল্পের চারপাশে গড়ে ওঠা অসংখ্য ছোট ছোট শিল্পকে কি বলে?
উঃ অনুসারী শিল্প।
১১৯) প্রধানত কোন কোন শিল্পের চারপাশে অনুসারী শিল্প গড়ে উঠতে দেখা যায়?
উঃ পেট্রো রাসায়নিক শিল্প ও মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্প।
১২০) ভারতের কোথায় প্রথম পেট্রো রাসায়নিক শিল্প গড়ে উঠেছিল?
উঃ মহারাষ্ট্রের ট্রম্বেতে (1966 খ্রিস্টাব্দে)।
১২১) কোন সংস্থার উদ্যোগে মহারাষ্ট্র ট্রম্বেতে ভারতের প্রথম পেট্রো রাসায়নিক শিল্প গড়ে উঠেছিল?
উঃ ইউনিয়ন কার্বাইড ইন্ডিয়া লিমিটেড।
১২২) ভারতের বৃহত্তম পেট্রো রাসায়নিক শিল্প কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত?
উঃ গুজরাটের জামনগর।
১২৩) কোন সংস্থার উদ্যোগে গুজরাটের জামনগরে ভারতের বৃহত্তম পেট্রো রাসায়নিক শিল্পটি গড়ে ওঠে?
উঃ রিলায়েন্স পেট্রোকেমিক্যালস লিটিমেট।
১২৪) পশ্চিমবঙ্গের কোথায় পেট্রো রাসায়নিক শিল্প গড়ে উঠেছে?
উঃ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার হলদিয়ায়।
১২৫) কোন সংস্থার উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গের হলদিয়ায় পেট্রো রাসায়নিক শিল্প গড়ে ওঠে?
উঃ হলদিয়া পেট্রোকেমিক্যালস লিমিটেড।
১২৬) “ন্যাশনাল অর্গানিক কেমিক্যাল” কোথায় অবস্থিত?
উঃ মহারাষ্ট্রের থানে-বেলাপুর।
১২৭) “ইন্ডিয়ান পেট্রোকেমিক্যাল কর্পোরেশন”কোথায় অবস্থিত?
উঃ গুজরাটের ভাদোদরা।
১২৮) “বঙ্গাইগাঁও পেট্রোকেমিক্যাল” কোথায় অবস্থিত?
উঃ অসমের বঙ্গাইগাঁও।
১২৯)কোথায় ভারত তথা এশিয়ার বৃহত্তম পেট্রো রাসায়নিক শিল্প কেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলছে?
উঃ গুজরাটের দাহেজে।
১৩০) গুজরাটের দাহেজে কোন সংস্থার উদ্যোগে ভারত তথা এশিয়ার বৃহত্তম পেট্রো রাসায়নিক শিল্প কেন্দ্র স্থাপনের কাজ চলছে?
উঃOPaL(ONGC Petro Additions Ltd).
১৩১) বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও অন্যান্য উপকরণ সংযোজনের মাধ্যমে যানবাহন নির্মাণ করাকে কী বলে?
উঃ অটোমোবাইল শিল্প বা মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্প।
১৩২) কোন শিল্পকে ‘সংযোজন ভিত্তিক শিল্প’ বলা হয়?
উঃউঃ অটোমোবাইল শিল্প বা মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্প।
১৩৩) মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্পকে ‘সংযোজন ভিত্তিক শিল্প’ বলা হয় কেন?
উঃবিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও অন্যান্য উপকরণ সংযোজনের মাধ্যমে গড়ে ওঠে বলে মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্পকে ‘সংযোজন ভিত্তিক শিল্প’ বলা হয়।
১৩৪) কোন শিল্পকে ‘শিল্পের শিল্প’ বলা হয়?
উঃ মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্প।
১৩৫) ভারতের বৃহত্তম মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্প কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত?
উঃ হরিয়ানার গুরগাঁও।
১৩৫) মারুতি উদ্যোগ লিমিটেড কোথায় অবস্থিত?
উঃ হরিয়ানার গুরগাঁও।
১৩৬) ভারতের ডেট্রয়েট কাকে বলা হয়?
উঃ চেন্নাই।
১৩৭) ভারতের বৃহত্তম মোটর গাড়ি নির্মাণকারী সংস্থাটির নাম কি?
উঃ টাটা মোটরস লিমিটেড।
১৩৮) টাটা মোটরস লিমিটেড কোথায় অবস্থিত?
উঃ জামশেদপুর।
১৩৯) মোটরগাড়ি নির্মাণে বর্তমানে ভারত পৃথিবীতে কততম স্থানের অধিকারী
উঃষষ্ঠ।
১৪০) টু হুইলার মোটর গাড়ি উৎপাদনে বর্তমানে ভারত পৃথিবীতে কততম স্থানের অধিকারী?
উঃদ্বিতীয়।
১৪১) ট্রাক্টর উৎপাদনে বর্তমানে কোন দেশ পৃথিবীতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে?
উঃ ভারত।
১৪২) এশিয়ার চতুর্থ বৃহত্তম গাড়ির বাজার কোন দেশে অবস্থিত?
উঃ ভারত।
১৪৩) ভারতের কোথায় রয়্যাল এনফিল্ড গাড়ি নির্মাণের কারখানা আছে?
উঃ চেন্নাই।
১৪৪) ভারতের কোথায় প্রথম মোটর গাড়ি নির্মাণ শিল্প কেন্দ্র স্থাপিত হয়?
উঃপশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার হিন্দমোটরে (হিন্দুস্থান মোটরস লিমিটেড)।
১৪৫)ভারতের কোথায় বি.এম.ডব্লিউ মোটর গাড়ি নির্মাণের কারখানা আছে?
উঃচেন্নাই।
১৪৬) তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের মূল উপকরণ কি?
উঃ মানুষের মেধা।
১৪৭)ভারতের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প কেন্দ্রের নাম কি?
উঃ কর্নাটকের বেঙ্গালুরু।
১৪৮) ভারতের সিলিকন ভ্যালি কাকে বলা হয়?
উঃকর্ণাটকের বেঙ্গালুরু।
১৪৯)ভারতের কোন শহরকে সাইবারাবাদ বলা হয়?
উঃ হায়দ্রাবাদ।
১৫০) ভারতের একটি হাইটেক সিটির নাম লেখ?
উঃ হায়দ্রাবাদ।
১৫১) তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প বলতে কী বোঝো?
উঃ কম্পিউটার ও টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সাহায্যে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংগ্রহ, সঞ্চয়, বিশ্লেষণ, পরিমার্জন প্রভৃতি কাজ যখন শিক্ষা, জলবায়ু বিশ্লেষণ ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে করা হয়, তখন তাকে তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প বলে।
১৫২)তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের সঙ্গে সম্পর্কিত কয়েকটি বিষয়ের নাম লেখ।
উঃ কম্পিউটার হার্ডওয়ার, সফটওয়্যার, ইলেকট্রনিক্স, ইন্টারনেট, টেলিকম সরঞ্জাম, ই-কমার্স ইত্যাদি।
১৫৩)ভারতের মোট তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প কেন্দ্রের 90% গড়ে উঠেছে কোন কোন শহরে?
উঃবেঙ্গালুরু, চেন্নাই, কলকাতা, হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই, তিরুবনন্তপুরম, পুনে, নয়ডা।
১৫৪)ভারতের কয়েকটি তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প সংস্থার নাম লেখ।
উঃ উইপ্রো, ইনফোসিস, কগনিজ্যান্ট, সিমন্স, টিসিএস, টেক মাহিন্দ্রা, সিএমসি লিমিটেড, NIIT টেকনোলজি, HCL টেকনোলজি।
১৫৫)ভারতের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প সংস্থার নাম কি?
উঃTCS।
১৫৬)আউটসোর্সিং কাকে বলে?
উঃ কোন একটি সংস্থা যখন বাইরের অন্য কোন সংস্থার মাধ্যমে কাজ করিয়ে নেয়, তখন তাকে আউটসোর্সিং বলে। আর এই কাজ যখন অন্য দেশ থেকে করিয়ে নেওয়া হয় তখন তাকে অফ সোর্সিং বলা হয়। এক্ষেত্রে প্রধানত বৃহৎ বহুজাতিক সংস্থাগুলি সস্তা সুলভ ও দক্ষ বিদেশি শ্রমিকদের সাহায্যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করিয়ে নেয়।
১৫৭) পশ্চিমবঙ্গের দুটি তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প কেন্দ্রের নাম লেখ।
উঃ সল্টলেক ও রাজারহাট।
১৫৮) কোন শিল্পকে আধুনিক যন্ত্র শিল্পের মেরুদন্ড বলা হয়?
উঃলৌহ ও ইস্পাত শিল্প।
১৫৯) লৌহ ইস্পাত শিল্পে কোন কোন খনিজ পদার্থ বিগালক হিসাবে ব্যবহৃত হয়?
উঃ চুনাপাথর ও ডলোমাইট।
১৬০) ভারতের একমাত্র উপকূলীয় ও রাষ্ট্রায়ত্ত লৌহ ও ইস্পাত শিল্প কেন্দ্র টির নাম কি?
উঃ বিশাখাপত্তানাম স্টিল প্লান্ট।
১৬১)ভারতের কোথায় প্রথম স্পঞ্জ আয়রন উৎপাদন কারখানা গড়ে উঠেছিল?
উঃ তেলেঙ্গানার কোট্টাগুডেম।
১৬২)স্পঞ্জ আয়রন উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে কত তম স্থান অধিকার করেছে?
উঃ প্রথম।
১৬৩)কার্পাস বস্ত্র উৎপাদনে ভারত পৃথিবীতে কততম স্থান অধিকার করেছে?
উঃপ্রথম।
১৬৪) কার্পাস বস্ত্র রপ্তানিতে ভারত পৃথিবীতে কততম স্থান অধিকার করেছে?
উঃ দ্বিতীয়।
১৬৫)কার্পাস বয়ন শিল্পে কোন রাজ্য ভারতে প্রথম স্থান অধিকার করেছে?
উঃ মহারাষ্ট্র।
১৬৬) ভারতের মো টাউন কাকে বলা হয়?
উঃ চেন্নাই।
১৬৭) পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি শিল্প কেন্দ্রটি কোথায় অবস্থিত?
উঃ সল্টলেক।
১৬৮)ভারতের বৃহত্তম বায়ো ইনফরমেটিক্স হাব কোথায় অবস্থিত?
উঃ হায়দ্রাবাদ।
১৬৯) ভারতের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি পার্ক কোথায় গড়ে উঠেছে?
উঃ চেন্নাই এর টাইডাল পার্ক।
১৭০) ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের রাজধানী কাকে বলা হয়?
উঃ বেঙ্গালুরু।