ইয়াংসিকিয়াং অববাহিকা অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF: প্রতিবছর বিভিন্ন সরকারি চাকরির পরীক্ষায় Yangtze River Basin Questions and Answers PDF থেকে অনেক প্রশ্ন আসে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ইয়াংসিকিয়াং অববাহিকা অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর PDF.
নিচে Yangtze River Basin Questions and Answers PDF টি যত্নসহকারে পড়ুন ও জ্ঞানভাণ্ডার বৃদ্ধি করুন। ইয়াংসিকিয়াং অববাহিকা প্রশ্নোত্তর PDF টি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে এই পোস্টটির নীচে যান এবং ডাউনলোড করুন।
ইয়াংসিকিয়াং অববাহিকা অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর | Yangtze River Basin Questions and Answers
১)ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকা কোন দেশে অবস্থিত?
Ans: ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকা চীন দেশে অবস্থিত।
২) চীন দেশের রাজধানীর নাম কী?
Ans: চীন দেশের রাজধানীর নাম বেজিং।
৩)ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকার প্রধান নদী নাম কী?
Ans: ইয়াংসিকিয়াং অববাহিকার প্রধান নদীর নাম ইয়াং-সিকিয়াং।
৪)এশিয়ার দীর্ঘতম নদীর নাম কী?
Ans: এশিয়ার দীর্ঘতম নদীর নাম ইয়াং-সিকিয়াং।
৫)ইয়াং-সিকিয়াং নদীর দৈর্ঘ্য কত?
Ans: ইয়াংসিকিয়াং নদীর দৈর্ঘ্য ৫৫৩০ কিমি।
৬)ইয়াং-সিকিয়াং নদী কোথা থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে?
Ans: ইয়াং-সিকিয়াং নদী কুয়েনলুন পর্বতের একটি হিমবাহ থেকে উৎপত্তি লাভ করেছে।
৭) ইয়াং-সিকিয়াং নদী কোথায় মিশেছে?
Ans: ইয়াং-সিকিয়াং নদী পূর্ব চীন সাগরে মিশেছে।
৮)ইয়াং-সিকিয়াং নদী কোন দিক থেকে কোন দিকে প্রবাহিত হয়েছে?
Ans: ইয়াং-সিকিয়াং নদী প্রথমে পশ্চিম দিক থেকে দক্ষিণ দিকে এবং পরে পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়েছে।
৯)ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকাকে কয় ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী?
Ans: ভূ-প্রকৃতির পার্থক্য, মৃত্তিকা ও জলবায়ুর পার্থক্যের
উপর ভিত্তি করে ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকাকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।যথা-
১]সেজুয়ান অববাহিকা বা রেড় বেসিন,
২]মধ্য ইয়াংসি অবিবাহিকা,
৩]ইয়াং-সিকিয়াং-এর ব-দ্বীপ অঞ্চল।
১০)কোন কোন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকাকে ভাগ করা হয়?
Ans: ভূ-প্রকৃতির পার্থক্য, মৃত্তিকা ও জলবায়ুর পার্থক্যের
উপর ভিত্তি করে ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকাকে ভাগ করা হয়।
১১) সেজুয়ান অববাহিকার অপর নাম কি?
Ans: সেজুয়ান অববাহিকার অপর নাম রেড বেসিন।
১২)সেজুয়ান অববাহিকাকে রেড বেসিন বলা হয় কেন?
Ans: লাল রঙের বেলেপাথর দ্বারা গঠিত বলে সেজুয়ান
অববাহিকাকে রেড বেসিন বলা হয়।
১৩)সেজুয়ান অববাহিকা কীভাবে সৃষ্টি হয়েছে?
Ans: ইয়াং-সিকিয়াং নদীর উৎস অঞ্চলে চারটি উপনদীর
সঞ্চয়কার্যের ফলে সেজুয়ান অববাহিকা সৃষ্টি হয়েছে।
১৪)সেজুয়ান অববাহিকা বা রেড বেসিন অববাহিকা
কোথা থেকে কতদূর পর্যন্ত বিস্তৃত?
Ans: সেজুয়ান অববাহিকা বা রেড বেসিন অববাহিকাটি ইয়াং-সিকিয়াং নদীর উৎস থেকে ইচাং পর্যন্ত বিস্তৃত।
১৫)মধ্য ইয়াংসি অববাহিকাটি কোথা থেকে কতদূর বিস্তৃত?
Ans: মধ্য ইয়াংসি অববাহিকাটি ইচাং থেকে হুনান পর্যন্ত বিস্তৃত।
১৬)চীনের ধানের গােলা কাকে বলা হয়?
Ans: হুনান প্রদেশকে চীনের ধানের গােলা বলা হয়।
১৭)চীনের শস্য ভান্ডার কাকেকে বলা হয়?
Ans: মধ্য ইয়াংসি অববাহিকাকে চীনের শস্য ভান্ডার বলা হয়।
১৮)ইয়াংসিকিয়াং-এর ব-দ্বীপ অঞ্চল কতদূর বিস্তৃত?
Ans: হুনান থেকে চিনসাগরের মােহনা পর্যন্ত ইয়াংসিকিয়াং-এর ব-দ্বীপ অঞ্চল বিস্তৃত।
১৯)এশিয়ার হল্যান্ড বা চীনের হল্যান্ড কাকে বলা হয়?
Ans: ইয়াংসিকিয়াং-এর ব-দ্বীপ অঞ্চলকে এশিয়ার বা চীনের হল্যান্ড বলা হয়।
২০)চীনের বৃহত্তম শহরের নাম কী?
Ans: চীনের বৃহত্তম শহরের নাম হলাে সাংহাই।
২১)চীনের বৃহত্তম শিল্পকেন্দ্রের নাম কী?
Ans: চীনের বৃহত্তম শিল্পকেন্দ্রের নাম সাংহাই।।
২২)চীনের শ্রেষ্ট বন্দরের নাম কী?
Ans: চীনের শ্রেষ্ঠ বন্দরের নাম হলাে সাংহাই।
২৩) চীনের ম্যাঞ্চেস্টার কাকে বলে?
Ans: সাংহাইকে চীনের ম্যাঞ্চেস্টার বলা হয়।
২৪)ইয়াংসিকিয়াং অবাহিকায় কী কী খনিজ সম্পদ পাওয়া যায়?
Ans: ইয়াংসি অববাহিকার কয়লা, আকরিক লােহা, তামা, দস্তা, টাংস্টেন ইত্যাদি খনিজ সম্পদ পাওয়া যায়।
২৫)ইয়াংসিকিয়াং অববাহিকার কয়েকটি বন্দরের নাম লেখো।
Ans: ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকার কয়েকটি বন্দরের নাম হলো- সাংহাই, নানকিং ও চুংকিং।
২৬)ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকায় কী কী শিল্প গড়ে উঠেছে?
Ans: ইয়াং-সিকিয়াং অববাহিকায় লৌহ ইস্পাত, রাসায়নিক, যন্ত্রপাতি নির্মাণ, রেশম বয়ন ও বস্ত্র বয়ন শিল্প গড়ে উঠেছে।